Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

List of services and how to get what services

ক্রঃ

নং

সেবার নাম

সেবা প্রদান পদ্ধতি










বন্দিদের আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করণ;

(ক)সাধারণ হাজতি বন্দি

সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫(পনের) দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে এবং একসাথে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ) জন সাক্ষাত করতে পারেন।





(খ)সাধারণ কয়েদি ও ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত বন্দি

সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১(এক) মাস অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে এবং একসাথে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ)জন সাক্ষাত করতে পারেন।





(গ) ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দি

সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫(পনের) দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে এবং একসাথে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ)জন সাক্ষাত করতে পারেন।






(ঘ) জঙ্গী, টপটেরর ও অন্যান্য স্পর্শকাতর বন্দি

সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫(পনের) দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে এবং একসাথে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ)জন সাক্ষাত করতে পারেন।






(ঙ) ডিটেন্যু ও নিরাপদ হেফাজতি বন্দি

সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট/আদালতের অনুমোদনক্রমে সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫(পনের) দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে এবং একসাথে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ)জন সাক্ষাত করতে পারেন।






(চ) বন্দির আইনজীবির সাথে সাক্ষাতের ব্যবস্থাকরণ;

সংশ্লিষ্ট কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার/জেল সুপার যৌক্তিক কারণে যে কোন সময়ের ব্যবধানে আইনজীবির সাথে সাক্ষাতের অনুমতি দিতে পারেন।






বন্দিদের খাবারের ব্যবস্থা করণ;

আদালত হতে আগত বন্দিদের শ্রেণি বিন্যাস করতঃ বন্দিদের ধরণ অনুযায়ী নির্ধারিত স্কেলে বন্দিদের খাবারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।






বন্দিদের পোষাকের ব্যবস্থা করণ;

আদালত হতে আগত বন্দিদের শ্রেণি বিন্যাস করতঃ সশ্রম কয়েদি/ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত বন্দিদের জন্য কারাগারের নির্ধারিত পোষাকের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। কোন হাজতি/বিনাশ্রম সাজাপ্রাপ্ত বন্দি পোষাকের স্বল্পতা থাকলে স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় তাদের জন্য পোষাকের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।






বন্দিদের যথাযথ আবাসনের ব্যবস্থা করণ;

আদালত হতে আগত বন্দিদের শ্রেণি বিন্যাস করতঃ বন্দির ধরন অনুযায়ী ওয়ার্ড/সেলে বন্দিদের আবাসনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।






বন্দিদের প্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করণ;

দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যেমন-কম্বল, থালা-বাটি, সাবান ইত্যাদি সরকারি খরচে বন্দিদের নিকট সরবরাহ করা হয়।






বন্দিদের চিকিৎসা প্রদান;

কারাগারে আগত নতুন বন্দিদের আসার সাথে সাথে স্বাস্থ পরিক্ষার মাধ্যমে কোন বন্দি অসুস্থ থাকলে তাকে সাথে সাথে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে পেরণ করা হয়। ওয়ার্ড/সেলে অবস্থানরত কোন বন্দি অসুস্থবোধ করলে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে যথাযথ চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।






বন্দিদের আদালতে হাজিরা নিশ্চিতকরণ;

বন্দির আদালতে হাজিরার ধার্য তারিখের পূর্বেই বন্দিকে তার হাজিরার দিন সম্পর্কে অবহিত করা হয় এবং নির্ধারিত হাজিরার তারিখে বন্দি আদালতে হাজিরের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।






বন্দিদের মূল্যবান জিনিসপত্র সংরক্ষণ;

আদালত হতে কারাগারে আগত কোন বন্দির কাছে কোন মুল্যবান জিনিসপত্র থাকলে তা জেলারের নিকট সংরক্ষণ করা হয়।






বন্দিদের আপিলসহ আইনী সহায়তা প্রদান;

বন্দি নিম্ন আদালতের রায় দন্ডপ্রাপ্ত হলে উচ্চতর আদালতে ব্যক্তিগত আপিল করতে অসমর্থ বন্দির কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে একবার জেল আপিল গ্রহণ করা হয়। তাছাড়া গরিব অসহায় বন্দি যারা ব্যক্তিগতভাবে আইনজীবি নিয়োগ করতে পারেনা তাদের কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারি আইনী সহায়তা প্যানেল আইনজীবি নিয়োগপ্রাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।






কারা ক্যান্টিনের মাধ্যমে বন্দির নিকট মালামাল/ পণ্য প্রদানের ব্যবস্থা করণ;

বাহিরে কারা ক্যান্টিন থেকে বন্দির আত্মীয়-স্বজন মালামাল/পণ্য কিনে বন্দির নামে কারা অভ্যন্তরে কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন। কারাভ্যন্তরে কারা ক্যান্টিন থেকে বন্দি তার ব্যক্তিগত ক্যাশে (পিসি) জমাকৃত টাকার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় অনুমোদিত মালামাল/পণ্য ক্রয় করতে পারেন।






বন্দির ব্যক্তিগত ক্যাশ (পিসি)তে টাকা গ্রহণ;

ভিতর কারা ক্যান্টিন থেকে প্রয়োজনীয় মালামাল/পণ্য ক্রয়ের জন্য বন্দির আত্মীয়-স্বজন বন্দির পিসিতে টাকা জমা দিতে পারেন। টাকা জমাদানের পর প্রত্যেক জমাদানকারীকে রশিদ প্রদান করা হয় এবং বন্দির নামে জমাকৃত টাকা বন্দির পিসিতে জমা করা হয়।






বন্দির ওকালতনামা স্বাক্ষরকরণ;

বন্দির ওকালতনামা বাইরে সংরক্ষিত বক্সে জমা দিতে হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি জেলারের কাছে সরাসরি জমা প্রদান করাতে হয়। ওকালতনামায় সংশ্লিষ্ট বন্দির স্বাক্ষর গ্রহণের পর তা আবার ওকালতনামা জমাদানকারীর নিকট ফেরত প্রদান করা হয়।






বন্দিকে জামিনে মুক্তি/খালাশ প্রদান;

সংশ্লিষ্ট আদালতের মাধ্যমে বন্দির জামিননামা/মুক্তিনামা আসলে তা যাচাই-বাছাইপূর্বক বন্দিকে জামিনে মুক্তি/খালাশ প্রদান করা হয়। প্রতিদিন কারা জামীনে মুক্তি/খালাশ পাবে তা পূর্ব থেকে বাইরে নোটিশ বোর্ডে টাঙিয়ে দেয়া হয়।।